মেরিনার্স গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক লিমিটেডের সাবেক পরিচালক, চট্টগ্রাম মা ও শিশু হাসপাতালের ডোনার ও আজীবন সদস্য শিল্পপতি সৈয়দ মোঃ: নুরুদ্দিন গত ২৫ এপ্রিল রাত ৯.৩০ মিনিটে ব্যাংককের একটি হাসপাতালে ইন্তেকাল করেন ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন।মৃত্যুকালে স্ত্রী দুই মেয়ে দুই ভাইসহ অসংখ্য গুনগ্রাহী রেখে গেছেন।পারিবারিক সূত্র থেকে জানা যায় মরহুমের নামাজে জানাজা আগামীকাল বৃহস্পতিবার বাদে যোহর জামিয়াতুল ফালাহ চট্টগ্রাম জাতীয় মসজিদ প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠিত হবে।
মরহুম সৈয়দ মোহাম্মদ নুরুদ্দিন আর বেঁচে নেই এমন মৃত্যুর খবর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে মুহূর্তের মধ্যে তা ভাইরাল হয় এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জ্ঞাপন করেন অনেক গুণীজন ব্যক্তিরা।
নুরুদ্দিনের ইন্তেকালে শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা সহ গভীর শোক প্রকাশ করেন চট্টগ্রাম মা ও শিশু হাসপাতাল পরিচালনা পর্ষদের প্রেসিডেন্ট প্রফেসর ডা: এম এ তাহের খান, ভাইস প্রেসিডেন্ট সৈয়দ মোঃ মোরশেদ হোসেন, আব্দুল মান্নান রানা, ইঞ্জিনিয়ার মোঃ জাবেদ আবছার চৌধুরী, ডাক্তার পারভেজ ইকবাল শরীফ, জেনারেল সেক্রেটারি আলহাজ্ব মোঃ রেজাউল করিম আজাদ, ট্রেজারার অধ্যাপক ডক্টর লায়ন মোঃ সানাউল্লাহ, জয়েন্ট ট্রেজারার এস এম কুতুবউদ্দিন ,অর্গানাইজিং সেক্রেটারি মোঃ সাগীর, স্পোর্টস এন্ড কালচারাল সেক্রেটারি অ্যাডভোকেট আহসানুল্লাহ, কার্যনির্বাহী সদস্য খায়েজ আহমেদ ভূঁইয়া, ডাক্তার ফজল করিম বাবুল, মোহাম্মদ আলমগীর পারভেজ, মেরিনার্স গ্রুপের পরিচালক ও হাসপাতালে কার্যনির্বাহী সদস্য সৈয়দ মোহাম্মদ আজিজ নাজিমুদ্দিন, মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ ,পরিচালক প্রশাসন ডাক্তার নুরুল হক উপ-পরিচালক মোশারফ হোসেন ও উপ-পরিচালক মেডিকেলের ডাক্তার এ কে এম আশরাফুল করিম সহ মা ও শিশু হাসপাতালে পরিবার বর্গ।
জীবদ্দশায় এই শিল্পপতি প্রচারবিমুখ ছিলেন ইতিপূর্বে চট্টগ্রাম মা ও শিশু হাসপাতালে নাম প্রকাশ না করে সর্বোচ্চসংখ্যক অনুদান প্রদান করেছেন বিশেষ করে আইসিইউ-সিসিইউ এইচডিইউ ,আরটি পিসিআর ল্যাব ,ক্যাথল্যাব সহ
পূর্ণাঙ্গ হার্ড ইউনিটের একমাত্র অর্থ প্রদানকারী ব্যক্তি মরহুম সৈয়দ মোহাম্মদ নুরুদ্দিন,
বর্তমান ১২০ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত ক্যান্সার রিসার্চ ইনস্টিটিউট বিনির্মাণের স্বপ্নদ্রষ্টা ও ছিলেন তিনি।
কর্মবীর এই গুণী ব্যক্তি কে অসময়ে হারিয়ে সুখের চাদরে ঢাকা মা ও শিশু হাসপাতালে পরিবারবর্গ সহ বিভিন্ন সেবামূলক প্রতিষ্ঠান।
সংবাদটির পাঠক সংখ্যা : ৩৩