গত দুই বছর আগে আমাদের ঈদগুলো এসেছে করোনার বৈশ্বিক মহামারির মন খারাপ করা মেঘের ছায়ায়।
আমরা অনেকেই ঘরে নামাজ পড়তে বাধ্য হয়েছি। কারওবা বাড়িতে ছিল স্বজন হারানোর শোক। অনেকের ঘরেই ছিল কোভিড-রোগী নিয়ে উদ্বেগাকুল পরিস্থিতি। আমাদের বহু দোকানপাট ও ব্যবসা ঈদকেন্দ্রিক, সেসবের বিকিকিনিতে ছিল মন্দা। বহু মানুষের রুটিরুজির উপায়গুলো ছিল বন্ধ। একাধিকবার গণপরিবহনই বন্ধ করে দিতে হয়েছিল। ২০২২-এর ঈদের চাঁদ উঠবে করোনার মেঘমুক্ত আকাশে; আমরা এবার রোজা আর ঈদ পালন করছি অনেকটাই বুকভরে শ্বাস নিয়ে। জানি, স্বজন হারানোর বেদনা উৎসবের দিনগুলোতেই করুণতর হয়ে বাজে। আমরা নিশ্চয়ই স্মরণ করব তাঁদের, যাঁদের হারিয়েছি বিগত সময়ে।
মাসব্যাপী সিয়াম সাধনার মধ্য দিয়ে বান্দা যে মহান প্রভুর দরবারে রোজা, তারাবি, রহমত, মাগফিরাত, নাজাত, শবেকদরের মতো হাজার মাসের চেয়ে উত্তম রাতের প্রাপ্তি- এসব নেয়ামতের কারণে বান্দার মনে যে আনন্দের জোয়ার সৃষ্টি হয়, তারই বহিঃপ্রকাশ ঘটে ঈদের দিনে। তাই মুমিনের ঈদ মানে নেয়ামতপ্রাপ্তির আনন্দ, মহান আল্লাহর দরবারে কৃতজ্ঞতা।
এমনটা অভিমত ব্যক্ত করেছেন কেসিদে ইনস্টিটিউট অফিসার্স ক্লাবের সাহিত্য সম্পাদক ও প্রয়াসের সম্পাদক এবং বাংলাদেশ কালেক্টরেট সহকারী সমিতি (বাকাসস) চট্টগ্রাম জেলার সাংগঠনিক সম্পাদক বিশিষ্ট লেখক ও গবেষক নূরুল মোহাম্মদ কাদের।
পৃথিবীর সমগ্র মুসলিম উম্মাহর শান্তি কল্যাণে দোয়া কামনা করার করেন । দেশের সকল শ্রেণি পেশার মানুষ ও রেমিট্যান্স যুদ্ধা প্রবাসী সহ তাঁর পৈতৃক জন্মভূমি বাঁশখালী গন্ডামারা ইউনিয়নের সবাইকে পবিত্র ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন।
তিনি গন্ডামরা ইউনিয়ন উন্নয়ন পরিষদ চট্টগ্রামের সভাপতির দায়িত্ব পালন করার পাশাপাশি বর্তমানে চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে জুডিসিয়াল পেশকার হিসেবে কর্মরত আছেন।
এছাড়াও তিনি সামাজিক জনকল্যাণ উন্নয়নমূলক বিভিন্ন অরাজনৈতিক সংগঠনের সাথে সম্পৃক্ত রয়েছেন।