বুধবার, ১৩ই নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ

বাঁশখালী গন্ডামারার সাবেক চেয়ারম্যান মো: জাহাঙ্গীর আলমের ঈদের শুভেচ্ছা

বাংলাদেশ ঈদ যেমন ধর্মীয় উৎসব, তেমনি এটা সামাজিক ও সাংস্কৃতিক উৎসবও। এই উৎসব সর্বজনীন। উৎসব মানেই মিলন। ঈদ আমাদের মিলিত করুক। আমরা যেন সম্প্রীতির সূত্রগুলো অনুসন্ধান করি, বিভেদের দাগগুলো মুছে ফেলি। কাজী নজরুলের ভাষায়: ‘আজ ভুলে যা তোর দোস্ত-দুশমন, হাত মেলাও হাতে’। আমাদের আরও পরমতসহিষ্ণু হতে হবে, আমাদের আরও গণতান্ত্রিক হতে হবে। গণতন্ত্রের মৌলিক মূল্যবোধগুলোকে আরও বেশি করে আঁকড়ে ধরতে হবে। এই চাওয়া যেমন সরকারের কাছে, এই চর্চা তেমনি করতে হবে সমাজজীবনের সবখানে।

গত দুই বছর আমাদের ঈদগুলো এসেছে করোনার বৈশ্বিক মহামারির মন খারাপ করা মেঘের ছায়ায়। এমনটা অভিমত ব্যক্ত করেন বাঁশখালী উপজেলার  নম্বর গণ্ডমারা ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান মোঃ জাহাঙ্গীর আলম ।

পৃথিবীর সমগ্র মুসলিম উম্মাহর শান্তি কল্যাণে দোয়া কামনা করেন । দেশের সকল শ্রেণি পেশার মানুষ ও রেমিট্যান্স যুদ্ধা প্রবাসী এবং তাঁর পৈতৃক জন্মভূমি গন্ডামারা ইউনিয়নের সর্বস্তরের জনগণ সহ বাঁশখালী বাসি সবাইকে পবিত্র ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন।

মোঃ জাহাঙ্গীর আলম ১৯৯২ সাল থেকে ৯৭ সাল পর্যন্ত মাত্র মাত্র ২৬ বছর বয়সেই গন্ডামারা ইউনিয়নের চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করেন।

১৯৯১ সালের ভয়াল ২৯ শে এপ্রিল প্রলয়ংকারী ঘূর্ণিঝড়ে বিধ্বস্ত এক জনপদের নাম বাঁশখালী উপকূলীয় গন্ডামারা ইউনিয়ন। সেই সময়ে বিভিন্ন দাতাগোষ্ঠীর মাঝে এই অবহেলিত জনপদের ক্ষয়ক্ষতির সচিত্র প্রতিবেদন তুলে ধরার মাধ্যমে অত্যন্ত চৌকস মেধাদীপ্তের সহিত মোঃ জাহাঙ্গীর আলম গন্ডামারা ইউনিয়নের প্রত্যেকটি ঘরে ঘরে বিভিন্ন অনুদান দিয়ে এক অনন্য নজির স্থাপন করেছিল। যা এখনো মানুষের হৃদয়ের মনিকোঠায় স্থান করে আছে।

তিনি বলেন জন্মভূমি এলাকা কখনো মানুষের ভুলার নয় এই মাটির সাথে মিশে আছে আমার শৈশব জীবন আর মানুষের সেবা করার অতীতের নানান স্মৃতি । সুযোগ পেলেই বাঁশখালী গন্ডামারা ইউনিয়নের মানুষের সেবা করতে চান।

তিনি বর্তমানে গন্ডামারা ইউনিয়ন উন্নয়ন পরিষদ চট্টগ্রামের উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব পালন করার পাশাপাশি বিভিন্ন সামাজিক উন্নয়ন কর্মকান্ড সম্পৃক্ত অরাজনৈতিক সংগঠনের সাথে নিজেকে সম্পৃক্ত রেখেছেন।

শেয়ার করুন