নুর মুহাম্মদ, বিশেষ প্রতিবেদক ।
সরকারের ১০০ দিন পার করেও জাতির প্রত্যাশিত ফলাফল দৃশ্যমান করতে পারেন নি। এর মূল কারণ স্টেক হোল্ডারদের নিয়ে বিপ্লবোত্তর জাতীয় সরকার গঠন না করা এবং অন্তর্বর্তীকালীন সরকারে বিপ্লবীদের পরিবর্তে একটি নির্দিষ্ট বিভাগের ইজম ও এলিটদের আধিপত্য।
বিপ্লবী জাতীয় সরকারের রাষ্ট্রপতি ড. ইউনূস হলে কতটুকু সফল হবে বলে আপনারা মনে করেন? প্রশ্নের জবাবে চাষী মামুন বলেন, ‘অবশ্যই দেশে স্থিতিশীলতা আসব, রাষ্ট্রের প্রকৃত সংস্কার এবং যথার্থ উন্নয়ন হবে; এতে কোন সন্দেহ নেই।
সংবাদ সম্মেলনে আরও বলা হয়, বেশিরভাগ রাজনৈতিক দলগুলো ছাত্রদের নেতৃত্বকে সরাসরি বিতর্কিত করে প্রতিপক্ষের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছেন। বিপ্লব অর্জনে সাময়িক ঐক্য হলেও বিপ্লব বাঁচাতে এখন আমাদের ন্যূনতম ঐক্যের আগ্রহ নেই। সেই চিরাচরিত ক্ষমতার গদির জন্যই রাজনৈতিক দলগুলো লেগে পরেছে। তাদের আচরণ এবং কর্মকান্ডে জনগণের আকাঙ্খা এবং বাংলাদেশের টেকসই অগ্রযাত্রার মিশন যেন ফিকে হয়ে যাচ্ছে।
যুক্ত ফোরামের বিপ্লবোত্তর জাতীয় সরকারের দাবী এবং উপস্থাপিত রূপরেখার প্রতি সমর্থন জানিয়ে বক্তব্য দেন বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ ও নির্বাচন গবেষক, জাতীয় নির্বাচন পর্যবেক্ষক পরিষদ-জানিপপ এর চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. কলিমুল্লাহ, যুক্ত ফোরামের কবিনেট সেক্রেটারি এ্যাড. বিপ্লব পোদ্দার, যুক্ত ফোরামের সমন্বয়ক, বীর মুক্তিযোদ্ধা মোয়াজ্জেম হোসেন খান মজলিশ,সমন্বয়ক মাওলানা আশরাফুল হক, সমন্বয়ক দেলোয়ার হোসেন, সমন্বয়ক আলহাজ্ব ফজলুল হক, সমন্বয়ক আবুল কাশেম মজুমদার, সোহেল আহমেদ মৃধা, হাবিবুর রহমান হাবিব প্রমূখ।