নগরীর ব্যারিস্টার সুলতান আহাম্মদ চৌধুরী ডিগ্রি কলেজের ভিপি ও নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগ নেতা মোঃ জাহিদ হোসেন খোকন পুলিশের হাতে আটক ।
৩ এপ্রিল, বৃহস্পতিবার রাত ১০ টায় তালতলাস্থ তার নিজস্ব বাসভবন থেকে জাহিদ কে ইপিজেড থানা পুলিশ টিম আটক করে থানায় নিয়ে যায়। সে পালিয়ে আত্মগোপনে থেকে বিভিন্ন সোসাল মিডিয়ায় ও ব্যাক্তিগত এফবি আইডিতে একেরপর এক মিথ্যাচার পোস্ট করে সরকারের বিরুদ্ধে বিদ্রোহী আচরণ সহ আওয়ামী ফ্যাসিস্ট কায়দায় গণমানুষ কে নির্যাতন, অবৈধ অনৈতিক কর্মকাণ্ড, অবৈধ ব্যবসা ও জোরপূর্বক জমিদখল করে নিরীহ লোকদের অত্যাচার নির্যাতন করে। তার বিরুদ্ধে বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনের সদস্যরা একাধিক মামলা, জিডি অভিযোগ নগরীর বিভিন্ন থানায় দায়ের করা হয়েছে বলে থানা সূত্রে জানা গেছে। এছাড়া ছাত্র নেতা হিসেবে তিনি দেবাশীষ পাল দেবু এবং সাবেক এমপি লতিফের একনিষ্ঠ সমর্থক এবং নির্বাচনী এজেন্ট হিসেবে পরিচিত। তার অপর সহযোগি মোঃ ইয়াছিন আরাফাত, মোঃ লোকমান, মোঃ জিয়াউল হক জিয়া, জোবায়ের খলিল দীপু, সাহাদাত হোসেন বুলু সহ একাধিক ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা ইপিজেড-বন্দর, পতেঙ্গা হালিশহর এলাকায় নিকট আত্মীয় স্বজনের বাসাবাড়িতে আত্মগোপনে থেকে বিভিন্ন ধরনের উস্কানি, উৎশৃংখলা ও রাষ্ট্রীয় বিরোধী বার্তা লিখে জনগণের মাঝে আতঙ্ক ছড়িয়ে দিতে গোপনে কাজ করছে বলে একাধিক গোপন সূত্রে জানা গেছে।
এব্যাপারে ইপিজেড থানার ওসি আখতারুজ্জামান বলেছেন, আমরা অপরাধীদের ধরার ব্যাপারে সর্বাত্মকভাবে চেষ্টা অব্যাহত রেখেছি এবং পলাতক দোসর হিসেবে পরিচিত জনের অবস্থান নিশ্চিত করা মাত্রই আটক করি। তবে কিছু কিছু ভুল তথ্য আমাদের নিয়মিত পুলিশ সদস্যরা বিব্রতকর পরিস্থিতির শিকার ও হচ্ছেন।এ ক্ষেত্রে সচেতন নাগরিক ও সিটিজেন ফোরামের সদস্যরা এগিয়ে আসলে প্রকৃত অপরাধীরা কেউই পার পাবে না।












