আগামী ৩০শে অক্টোবর ২০২১ ইং চট্টগ্রাম মা ও শিশু হাসপাতাল কার্যনির্বাহী কমিটি -২১ নির্বাচন উপলক্ষে প্রফেসর ডাক্তার এম এ তাহের খাঁন, সৈয়দ মোঃ মোরশেদ হোসেন, মোঃ রেজাউল করিম আজাদ, অধ্যক্ষ ড, লায়ন মোঃ সানাউল্লাহ পরিষদের সাথে সীতাকুণ্ড উপজেলার অন্তর্গত চট্টগ্রাম মা ও শিশু হাসপাতালের আজীবন সদস্য বৃন্দের সাথে বর্ণাঢ্য আয়োজনে নগরীর আগ্রাবাদস্থ অরিয়েন্ট রেস্টুরেন্টে ২৩ অক্টোবর শনিবার সন্ধ্যা ৭টায় মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।
হাসপাতালের প্রবীণ আজীবন সদস্য ও লায়ন্স ক্লাব অব চিটাগাং সীতাকুন্ড সাবেক প্রেসিডেন্ট লায়ন মোঃ নুরুল আফছর চৌধুরীর সভাপতিত্বে ও সাংবাদিক এসএম ফুরকান আবুর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন।
প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী প্রফেসর ডাক্তার এম এ তাহের খাঁন ,জেনারেল সেক্রেটারি প্রার্থী মোঃ রেজাউল করিম আজাদ, ভাইস প্রেসিডেন্ট ডোনার ক্যাটাগরিতে থেকে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত সৈয়দ মোঃ মোরশেদ হোসেন, ভাইস প্রেসিডেন্ট প্রার্থী আবদুল মান্নান রানা, ইঞ্জি: লায়ন মো: জাবেদ আবছার চৌধুরী, ডা: পারভেজ ইকবাল শরীফ, জয়েন্ট জেনারেল সেক্রেটারি ডা: কামরুন নাহার দস্তগীর, জয়েন্ট জেনারেল সেক্রেটারি (ডোনার ক্যাটাগরি হতে) বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত সৈয়দ মো: আজিজ নাজিম উদ্দিন, ট্রেজারার পদপ্রার্থী অধ্যক্ষ লায়ন ড. মো সানাউল্লাহ, জয়েন্ট ট্রেজারার পদপ্রার্থী লায়ন এস এম কুতুব উদ্দিন, অর্গানাইজিং সেক্রেটারি পদপ্রার্থী মো: সাগির, স্পোর্টস এন্ড কালচারাল সেক্রেটারি পদপ্রার্থী আলহাজ্ব মো: আহসান উল্লাহ।
কার্যকরী কমিটি মেম্বার পদপ্রার্থী হিসাবে ডা: আবু তৈয়ব, মো: আলমগীর পারভেজ, প্রফেসর ডা: কামরুন নেসা রুনা, খায়েজ আহমেদ ভূঁইয়া, এম জাকির হোসেন তালুকদার, এ এস এম জাফর, প্রফেসর ডা: মো: জাহিদ হোসেন শরীফ, প্রফেসর ডা: নাসির উদ্দিন মাহমুদ, ডা: ফজল করিম বাবুল, আলহাজ্ব মো: হারুন ইউসুফ, ডক্টর ইঞ্জি: রশিদ আহমদ চৌধুরী (ডোনার ), মোহাম্মদ শহীদুল্লাহ (ডোনার ) প্রমুখ।
এছাড়া অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন লায়ন্স ক্লাব অব চিটাগাং সীতাকুন্ড প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি মাস্টার আবুল কাশেম, সাংবাদিক আবুল হাসনাত, মানিক দেবনাথ, এডভোকেট শাহাবুদ্দিন, আলহাজ্ব ইঞ্জিনিয়ার শফি আলম, মাহবুবুল আলম, মহিউদ্দিন আহমেদ মঞ্জু, মাজহারুল হক চৌধুরী মিরু, নুরুল ইসলাম শাহাবুদ্দিন ও ব্যাংকার সানাউল্লাহ মাসুদ।
চট্টগ্রাম মা ও শিশু হাসপাতালের প্রতিষ্ঠাতা প্রেসিডেন্ট প্রয়াতঃ এল কে সিদ্দিকীর কথা স্মরণ করিয়ে বলেন ১৯৭৯ সালে এল কে সিদ্দিকীর মত কিছু সমাজ হিতৈষী ব্যক্তিরা স্বাস্থ্যসেবার বাতিঘর স্বপ্ন দেখছিলেন বলেই আজকে মা ও শিশু হাসপাতাল স্বাস্থ্যসেবায় বিশ্বের দরবারে একটি প্রতিষ্ঠিত হাসপাতাল হিসেবে বেশ সুনাম অর্জন করেছে।
জনগণের অর্থে পরিচালিত চট্টগ্রাম মা ও শিশু হাসপাতালের যেসব কার্যনির্বাহী সদস্য বিগত করোনা মহামারীর সময়ে নিজের জীবন বাজি রেখে যারা কাজ করেছেন এবং এখনো দৃশ্যত উন্নয়নের কাজ বাস্তবায়ন করে চলছেন মূলত তাঁদেরকে আগামী ৩০ শে অক্টোবর সুচিন্তিত রায় দিয়ে মূল্যায়ন করবেন বলে হাসপাতালের আজীবন সদস্যরা একাত্মতা পোষণ করেন।