চট্টগ্রাম মা ও শিশু হাসপাতাল কার্যনির্বাহী কমিটির ২১ নির্বাচনে প্রফেসর ডাক্তার এএসএম ফজলুল করিম সমর্থিত প্রফেসর ডাক্তার এম এ তাহের খান, সৈয়দ মোঃ মোরশেদ হোসেন, মোঃ রেজাউল করিম আজাদ ও অধ্যক্ষ ডঃ মোঃ সানাউল্লাহ পরিষদ থেকে নবনির্বাচিত প্রতিনিধি দলের নেতৃবৃন্দরা বৃহষ্পতিবার ৪ নভেম্বর দুপুর ১২ টায় চসিক কার্যালয়ে মেয়র এম রেজাউল করিম চৌধুরীর সাথে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন।
এসময় উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম মা ও শিশু হাসপাতালের নব-নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডা. প্রফেসর এম.এ তাহের খান, ভাইস প্রেসিন্ডেট সৈয়দ মো. মোরশেদ হোসেন, ইঞ্জি: লায়ন মো. জাবেদ আবছার চৌধুরী, জেনারেল সেক্রেটারী রেজাউল করিম আজাদ, ট্রেজারার. লায়ন অধ্যক্ষ ড. মো. সানাউল্লাহ, জয়েন্ট ট্রেজারার লায়ন এস.এম কুতুব উদ্দিন, অর্গানাইজিং সেক্রেটারী মোহাম্মদ সাগীর, নির্বাহী সদস্য এ.এস.এম জাফর ও মেয়রের একান্ত সচিব মুহাম্মদ আবুল হাশেম প্রমুখ।
সদ্য নির্বাচিত ভাইস প্রেসিডেন্ট সৈয়দ মোঃ মোরশেদ হোসেন হাসপাতালে চলমান উন্নয়ন কর্মযজ্ঞের বিষয়টি মেয়র কে অবহিত করেন।
এ সময় মেয়র এম রেজাউল করিম চৌধুরী বলেন ,চট্টগ্রামের বিভিন্ন শ্রেণী পেশার সমন্বয়ে পরিচালিত মা ও শিশু হাসপাতালটি নিরবিচ্ছিন্ন যে সেবা দিচ্ছে তা চট্টগ্রামের মানুষের জন্য কল্যাণময়।

নেতৃবৃন্দ জলাবদ্ধতার কথা উল্লেখ করলে মেয়র দুঃখ প্রকাশ করে বলেন, জলাবদ্ধতা পুরো নগরীর সমস্যা। তবে মা ও শিশু হাসপাতালের রোগী ও চিকিৎসা সেবাগ্রহণকারীরা জলাবদ্ধতা কারণে যে দুভোর্গ পোহায় তা থেকে পরিত্রাণের জন্য চসিক উদ্যোগী হবে।
অন্যদিকে জলাবদ্ধতার মেগাপ্রকল্পটি সম্পূর্ণ বাস্তবায়ন হয়ে গেলে নগরবাসীও জলাবদ্ধতা থেকে পরিত্রাণ পাবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
হাসপাতালমুখী সড়কগুলো এই শুকনো মৌসুমের মধ্যে দ্রুততার সাথে সংস্কার করা হবে বলেও আশ্বাস প্রদান করার পাশাপাশি হাসপাতালে চারদিকে কাটা তারের বেড়া নির্মাণ, ফুটপাথে দৃষ্টিনন্দন বাগান, রাস্তায় আলোকায়ন ,পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন সহ সর্বোচ্চ সহযোগিতা প্রদান করবেন বলেও আশ্বস্ত করেন।
তিনি মা ও শিশু হাসপাতালকে আগামীতে বিশ্বমানের চিকিৎসা সেবার একটি বড় প্রতিষ্ঠান হিসেবে গড়ে তুলতে সক্রিয় থাকার জন্য নব-নির্বাচিত কমিটির নেতৃবৃন্দের প্রতি আহ্বান জানান।












