চট্টগ্রাম জেলা বাঁশখালী উপজেলার মনকিচরে ভয়াবহ অগ্নিকান্ডের ঘটনায় ১৫ বসতঘর পুড়ে ছাই হয়েগেছে। আগুনের লেলিহান শিখায় ২১ পরিবারের নগদ টাকাসহ ৬০ লক্ষাধিক টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে জানান ক্ষতিগ্রস্থ পরিবার।
১৯ জানুয়ারি(বুধবার) দুপুর ১২ টা ৪০ মিনিটের সময় উপজেলার শিলকূপ ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ডের পূর্ব-মনকিচর মোহাব্বত আলীপাড়া হরন্নিছা বাপের বাড়িতে এ অগ্নিকান্ডে ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় অন্তত ১৫ বসতঘ পুড়ে ছাই হয়ে যায়। এতে ২১ পরিবারের প্রায় ৬০ লক্ষাধিক টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে জানান ক্ষতিগ্রস্থ পরিবার।
সংঘটিত এই অগ্নিকান্ডে ক্ষতিগ্রস্থ পরিবার গুলো হল- মৃত কুইল্যা মিয়ার পুত্র ফজল কাদের, আব্দুল মালেক, আব্দুল মোনাফ, আব্দুল মোনাফের ছেলে মু. আলমগীর, জাহাঙ্গির আলম, মৃত চাঁন মিয়ার পুত্র আব্দুল জলিল, লেদু মিয়া, লেদু মিয়ার পুত্র জাকের উল্লাহ্, শফি উল্লাহ্, মৃত ঠান্ডা মিয়ার পুত্র আনু মিয়া, সুফি আলম, মাহাবুব আলম, আনু মিয়ার পুত্র ইছহাক, কামালের পুত্র মুহাম্মদ আক্কাস, মৃত আঞ্জু মিয়ার পুত্র মুহাম্মদ হারুণ, মমতাজ বেগম, ইসলাম মিয়াসহ আরো বেশ কিছু পরিবার।
স্থানীয় ও প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা যায়,পার্শ্ববর্তী শাহ্ আলমের রান্না ঘরের লাকড়ির চুলা থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়। পরে আগুনের লেলিহান শিখা মুহূর্তেই ছড়িয়ে পড়ে চতুর্থদিকে।
এব্যাপারে শীলকূপ ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান মোজাম্মেল হক সিকদার বলেন, অগ্নি কাণ্ডের খবর পেয়ে আমি দ্রুত ওই এলাকায় গিয়ে পৌঁছি।এধরণের ভয়াবহ অগ্নি কাণ্ডের ঘটনা ইতিপূর্বে আমি বাঁশখালী তেমন দেখিনি।ক্ষতি ২১টি পরিবার সর্বস্ব হারিয়ে ফেলেছে।তাদের মধ্যে কয়েকটি পরিবারের সদস্যরা গরুর ব্যবসা করত,আর কয়েজন লোক ব্যাংক থেকে টাকা নিয়ে বাড়ীতে রাখার ফলে তাদের নগদ টাকাসহ প্রায় ৬০ লক্ষাধিক টাকার ক্ষয়ক্ষতি হতে পারে বলে মনে করেন তিনি।
এ ব্যাপারে বাঁশখালী ফায়ার সার্ভিসের ইনচার্জ আব্দুর রহিম বলেন, অগ্নিকান্ডের খবর পেয়ে দ্রুত আমাদের টিম ঘটনাস্থলে পৌছান। আমাদের ফায়ার টিম ও এলাকাবাসীদের সহযোগীতায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা হয়। এ ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্থ পরিবার গুলোর মধ্যে ১১ টি বসতঘরের সর্বস্ব পুড়ে ছাই হয়ে যায়। এতে প্রায় ৫০ লক্ষাধিক টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে ধারণা করেন তিনি।
অগ্নিকান্ডে ক্ষতিগ্রস্থ পরিবারকে তাৎক্ষণিক উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে উপজেলা নির্বাহী অফিসার মুহাম্মদ সাইদুজ্জামান চৌধুরী নগদ আর্থিক সহযোগীতা ও শীতবস্ত্র কম্বল বিতরণ করেন।
২১ পরিবার নিঃস্ব
মোঃ মহিউদ্দিন ,বাঁশখালী চট্টগ্রাম প্রতিনিধি।।
চট্টগ্রামের বাঁশখালীতে ভয়াবহ অগ্নিকান্ডের ঘটনায় ১৫ বসতঘর পুড়ে ছাই হয়েগেছে। আগুনের লেলিহান শিখায় ২১ পরিবারের নগদ টাকাসহ ৬০ লক্ষাধিক টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে জানান ক্ষতিগ্রস্থ পরিবার।
১৯ জানুয়ারি(বুধবার) দুপুর ১২ টা ৪০ মিনিটের সময় উপজেলার শিলকূপ ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ডের পূর্ব-মনকিচর মোহাব্বত আলীপাড়া হরন্নিছা বাপের বাড়িতে এ অগ্নিকান্ডে ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় অন্তত ১৫ বসতঘ পুড়ে ছাই হয়ে যায়। এতে ২১ পরিবারের প্রায় ৬০ লক্ষাধিক টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে জানান ক্ষতিগ্রস্থ পরিবার।
সংঘটিত এই অগ্নিকান্ডে ক্ষতিগ্রস্থ পরিবার গুলো হল- মৃত কুইল্যা মিয়ার পুত্র ফজল কাদের, আব্দুল মালেক, আব্দুল মোনাফ, আব্দুল মোনাফের ছেলে মু. আলমগীর, জাহাঙ্গির আলম, মৃত চাঁন মিয়ার পুত্র আব্দুল জলিল, লেদু মিয়া, লেদু মিয়ার পুত্র জাকের উল্লাহ্, শফি উল্লাহ্, মৃত ঠান্ডা মিয়ার পুত্র আনু মিয়া, সুফি আলম, মাহাবুব আলম, আনু মিয়ার পুত্র ইছহাক, কামালের পুত্র মুহাম্মদ আক্কাস, মৃত আঞ্জু মিয়ার পুত্র মুহাম্মদ হারুণ, মমতাজ বেগম, ইসলাম মিয়াসহ আরো বেশ কিছু পরিবার।
স্থানীয় ও প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা যায়,পার্শ্ববর্তী শাহ্ আলমের রান্না ঘরের লাকড়ির চুলা থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়। পরে আগুনের লেলিহান শিখা মুহূর্তেই ছড়িয়ে পড়ে চতুর্থদিকে।
এব্যাপারে শীলকূপ ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান মোজাম্মেল হক সিকদার বলেন, অগ্নি কাণ্ডের খবর পেয়ে আমি দ্রুত ওই এলাকায় গিয়ে পৌঁছি।এধরণের ভয়াবহ অগ্নি কাণ্ডের ঘটনা ইতিপূর্বে আমি বাঁশখালী তেমন দেখিনি।ক্ষতি ২১টি পরিবার সর্বস্ব হারিয়ে ফেলেছে।তাদের মধ্যে কয়েকটি পরিবারের সদস্যরা গরুর ব্যবসা করত,আর কয়েজন লোক ব্যাংক থেকে টাকা নিয়ে বাড়ীতে রাখার ফলে তাদের নগদ টাকাসহ প্রায় ৬০ লক্ষাধিক টাকার ক্ষয়ক্ষতি হতে পারে বলে মনে করেন তিনি।
এ ব্যাপারে বাঁশখালী ফায়ার সার্ভিসের ইনচার্জ আব্দুর রহিম বলেন, অগ্নিকান্ডের খবর পেয়ে দ্রুত আমাদের টিম ঘটনাস্থলে পৌছান। আমাদের ফায়ার টিম ও এলাকাবাসীদের সহযোগীতায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা হয়। এ ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্থ পরিবার গুলোর মধ্যে ১১ টি বসতঘরের সর্বস্ব পুড়ে ছাই হয়ে যায়। এতে প্রায় ৫০ লক্ষাধিক টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে ধারণা করেন তিনি।
অগ্নিকান্ডে ক্ষতিগ্রস্থ পরিবারকে তাৎক্ষণিক উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে উপজেলা নির্বাহী অফিসার মুহাম্মদ সাইদুজ্জামান চৌধুরী নগদ আর্থিক সহযোগীতা ও শীতবস্ত্র কম্বল বিতরণ করেন।