চট্টগ্রাম জেলা ফটিকছড়ি উপজেলার দৌলতপুর গ্রামের আবদুল বারী চৌধুরী বাড়ীর মরহুম জহুরুল হক চৌধুরী প্রথম পুত্র ও চট্টগ্রাম মা ও শিশু হাসপাতালের পরিচালনা পরিষদের ট্রেজারার রেজাউল করিম আজাদ চৌধুরী ভগ্নিপতি আবদুল বারী চৌধুরী (৬৮) করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসাধীন অবস্থায় চট্টগ্রাম মা ও শিশু হাসপাতালে শুক্রবার ২ জুলাই ২১ ইং ভোর ৪ টায় ইন্তেকাল করেন। (ইন্ন লিল্লাহী ওয়া ইন্না ইলাই হি রাজেউন। )
শুক্রবার ২ জুলাই ২১ ইং ভোর ৪ টায় মরহুম আবদুল বারী চৌধুরীর মৃত্যুর খবর ছড়িয়ে পড়লে বিভিন্ন মহলে শোকের ছায়া নেমে আসে। মরহুম আবদুল বারী চৌধুরী সদা হাস্যাজ্জল অমায়িক একজন শিক্ষানুরাগী, সমাজসেবক দানবীর মানুষ ছিলেন। তিনি চট্টগ্রাম মা ও শিশু হাসপাতালের ডোনার মেম্বার ও ফটিকছড়ি দৌলতপুর এ বি সি উচ্চ বিদ্যালয়ের পরিচালনা পরিষদের সভাপতি হিসাবে দায়িত্ব পালন করছিলেন।
তাঁর মৃত্যুতে তাৎক্ষনিক ভাবে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন চট্টগ্রাম মা ও শিশু হাসপাতালের পরিচালনা পরিষদের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি এসএম মোর্শেদ হোসেন, দাতা সদস্য ইঞ্জিঃ মোঃ জাবেদ আবছার চৌধুরী ,সদস্য মোঃ আহছান উল্যাহ,অধ্যাপক সানা উল্লাহ , এসএম কুতুব উদ্দিন, সৈয়দ মোঃ আজিজ উদ্দিন, মোঃ শহীদুল্লাহ , ডাঃ কামরুন নাহার দস্তগীর, আলহাজ্ব হারুন ইউছুপ, এম জাকির হোসেন তালুকদার, মো: সাগির, চমাশিহা মেডিকেল কলেজের প্রিন্সিপাল প্রফেসর ডা: এএসএম মোস্তাক আহমেদ, হাসপাতালের পরিচালক প্রশাসন ডা: মো: নূরুল হক এবং উপ পরিচালক যথাক্রমে প্রশাসন মো: মোশারফ হোসেন ও ডাঃ আশরাফুল করিম সহ আরো অনেকেই।
মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল( ৬৮) বছর । তিনি ২ ছেলে এক মেয়ে স্ত্রী নাতি নাতনী অত্মীয় স্বজনসহ অসংখ্য গুনগ্রাহী রেখে গেছেন। মরহুমের প্রথম নামাজে জানাযা সকাল ১১ টায় জমিয়াতুল ফালাহ মসজিদ ময়দানে এবং দ্বিতীয় জানাযা বাদে জুমা ফটিকছড়ি দৌলতপুর এ. বি. সি উচ্চ বিদ্যালয়ের মাঠে অনুষ্টিত হওয়ার পর মরহুমের পারিবারিক কবরস্থানে তাকে দাফন করা হবে বলে পারিবারিক সূত্রে জানা যায়।












