
১৯২০ সালের এই দিনে বঙ্গবন্ধু বৃহত্তর ফরিদপুর জেলার তৎকালীন গোপালগঞ্জ মহকুমার টুঙ্গিপাড়ার সম্ভান্ত শেখ পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। পিতা-মাতার চার কন্যা এবং দুই পুত্রের সংসারে তিনি ছিলেন তৃতীয়। খোকা নামের সেই শিশুটি পরবর্তীতে হয়ে ওঠেন নির্যাতিত-নিপীড়িত বাঙালির ত্রাতা ও মুক্তির দিশারী। গভীর রাজনৈতিক প্রজ্ঞা, আত্মত্যাগ এবং জনগণের প্রতি মমত্ববোধের কারণে পরিণত বয়সে হয়ে ওঠেন বাঙালির অবিসংবাদিত নেতা। এক রাজনৈতিক সংগ্রামবহুল জীবনের অধিকারী এই নেতা বিশ্ব ইতিহাসে ঠাঁই করে নেন স্বাধীন বাংলাদেশের রূপকার হিসাবে। বাঙালি জাতির ইতিহাসে বঙ্গবন্ধুর অবদান চিরদিন স্বর্ণাক্ষরে লিপিবদ্ধ থাকবে। বঙ্গবন্ধু জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে নগরীর ইপিজেড চত্বরের ১৭ মার্চ
আয়োজিত আলোচনা সভায় বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ধর্মবিষয়ক উপ-কমিটির সাবেক সদস্য ও ব্যারিস্টার সুলতান আহমেদ চৌধুরী বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ওয়াসিম আকরাম উপরোক্ত কথাগুলো বলেন।
এর আগে ওয়াসিম আকরাম এর নেতৃত্বে পতেঙ্গা মহাজন ঘাটা থেকে শুরু হয়ে প্রায় দুই কিলোমিটার প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে একটি র্যালি ইপিজেড চত্বরে এসে সমাবেত হয়।
ব্যারিস্টার সুলতান আহমেদ চৌধুরী বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের ছাত্রলীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক মোক্তার হোসেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন ইপিজেড থানা আওয়ামীলীগের আহয়ক হারুনুর রশিদ

অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন ৩৯ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি সুলতান নাসির উদ্দিন একই ওয়ার্ডের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক আকতার হোসেন কবি ,ব্যারিস্টার সুলতান আহমেদ বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের সাবেক ভিপি কামালউদ্দিন মঞ্জু, কলেজ ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি আব্দুল কুদ্দুস মাখন ,কলেজ ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি আজগর অনিক ও যুবলীগ নেতা ফারুক নাসির।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন যুবলীগ নেতা , রনি ,রাশেদ, ফারুক, আব্দুর রহিম বাচন, পারভেজ, মাসুদ ,সাজ্জাদ হোসেন ,মাসুম ,সাকিব, আরিফ ,সাইফুল জাফর ,ইসমাইল ,আজাদ, সালাউদ্দিন ,মঞ্জু ও মোহাম্মদ রানা প্রমুখ।












